কোতুলপুর থানার পুলিশের উদ্যোগে নজরদারি

28th July 2021 9:43 pm বাঁকুড়া
কোতুলপুর থানার পুলিশের উদ্যোগে নজরদারি


তৌসিফ আহমেদ ( ইন্দাস ) :  বাঁকুড়া জেলা পুলিশের উদ্যোগে করোনা মোকাবিলায় বিশেষ উদ্যোগ নিল কোতুলপুর থানার পুলিশ। কোতুলপুর এ অভিযান চালিয়ে ১৫ জনের বেশি ব্যক্তিকে আটক করল কোতুলপুর থানার পুলিশ। তার পাশাপাশি যে সকল ব্যক্তিরা মাস্ক বিহীনভাবে ঘোরাফেরা করছেন তাদের কে  শায়েস্তা করতেই এই উদ্যোগ। বিষ্ণুপুর এসডিপিও কুতুবউদ্দিন খানের নেতৃত্বে বিশাল পুলিশবাহিনী পুরো কোতুলপুর বাজার টহলদারি চালায় এমনকি যে সকল দোকানদার মাস্কবিহীন ভাবেই জিনিস কেনাবেচা করছেন তাদের কেউ ধরে কেস দেওয়া হয় তার পাশাপাশি তাদের মুখে কোতুলপুর থানার পুলিশের পক্ষ থেকে মাস্ক পরিয়ে দেওয়া হয় এবং আগামী দিনে যদি মাস্ক ছাড়া বিনা কারণে ঘোরাঘুরি দেখতে পায় তাহলে কড়া ব্যবস্থা নেবার হুঁশিয়ারি দেন কোতুলপুর থানার পুলিশ। আজকের এই অভিযানে ১৫ জন ব্যক্তিকে আটক করা হয় এবং কেস দেওয়া হয়। যে সকল ব্যক্তিরা গাড়িতে ইন্ডিয়ান আর্মি এক্স আর্মি ইত্যাদি লিখেছেন তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা গ্রহণ করবে কোতুলপুর থানার পুলিশ সে কথাই জানালেন এসডিপিও বিষ্ণুপুর । আজকের এই মাস্ক বিহীন অসচেতন ব্যক্তিদের শায়েস্তা করতে যে সকল ব্যক্তিরা রাস্তায় নেমেছিলেন তারা হলেন বিষ্ণুপুর এসডিপিও কুতুব উদ্দিন খান মহাশয় কোতুলপুরের সি আই এবং কোতুলপুরে র ওসি সহ বিশাল পুলিশবাহিনী। সচেতনতামূলক অভিযান ধারাবাহিকভাবেই চালাবেন বলেই জানালেন বিষ্ণুপুর এসডিপিও তিনি আরো বলেন এতে সাধারণ মানুষ কিছুটা হলেও চেতন ফিরবে। কোতুলপুর বাসিও খুশি এই পুলিশি অভিযানে কারণ বেশ কিছু সংখ্যক বেয়াদপ মানুষ এত বলার পরেও তারা এখনও মাক্স বিহীনভাবে ঘোরাফেরা করছে তারা অনেকটাই সচেতন হবেন।





Others News

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : তোপধ্বনি তে কেঁপে উঠল বিষ্ণুপুর । শুরু হল মল্ল রাজাদের ১০২৫ বছরের অষ্টমী পূজোর সন্ধিক্ষণ।

প্রাচীণ ঐতিহ্য ও পরম্পরা মেনে আজও নিষ্ঠাভরে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে দেবী দুর্গা 'মৃন্ময়ী নামে পূজিতা হন। জানা গিয়েছে, পূর্ব প্রথা মতোই প্রাচীণ রীতি মেনে মহাষ্টমীর সন্ধিক্ষণে কামান দাগার মধ্য দিয়ে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে শুরু হয়ে গেল 'বড় ঠাকরুনে'র পুজো। তবে এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দর্শক সাধারণের উপস্থিতি ছিল বাঁধভাঙ্গা। সরকারী নিয়মকে মান্যতা দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুরু হয়েছে দেবী বন্দনা। এমনকি এখানে কামান দাগার পর্বেও অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরে অল্প সংখ্যক লোককে নিয়ে ঐ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে।

শুরুর সময় থেকে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ ঘোষণা করা হয় বড় কামানের গর্জনের শব্দে। যার আওয়াজে রাজবাড়িতে আরতি নৃত্যও শুরু হয়ে যায়।